নতুন আলু আর ভালোবাসা
আজ রবিবার , কিন্তু তাই বলে কি নিস্তার আছে??! নাহ এক্কেরে নেই। মোবাইলের ঘন্টি ছাড়াই ঘুম ভেঙে যায় - কি জেবন কালীদা 😢 কিছুক্ষন বৃথা চেষ্টা চালালাম আবার ঘুমানোর , কিন্তু হা ঈশ্বর আমার সেই ক্যালি নাই , তাই হালকা বালাপোষ এর মোহ ত্যাগ করে শেষমেষ উঠেই পড়লাম। আদা দিয়ে চা বানিয়ে কত্তা গিন্নিতে সদ্য হওয়া বিয়ে থেকে শুরু করে কালকের ভারডিক্ট নিয়ে একটু চর্চা করলাম। ততক্ষনে ঘড়ি বাবু বেশ জোরেই দৌড়াচ্ছে। তাই কালকের আনা নতুন আলু গুলোর উপর নজর গেল। ব্যস তারপর আর কি পুরো ইতিহাস তৈরী করে ফেললাম। নতুন আলুর দম একটু ধনে পাতা ছড়িয়ে আর সাথে লুচি --- ভাবতেই মনে হলো এক কিলো ওজন বাড়লো।কিন্তু ওজনের তোয়াক্কা করলে তো আর রসনার পরিতৃপ্তি সম্ভব না। অতএব , কাজে লেগে পড়া যাক। আহা নুন হলুদ মাখিয়ে হালকা সেদ্ধ করে রাখা আলুগুলোকে যখন ভাজলাম মনে হলো এক একটা সোনার বল যেন । কি তার রূপ কি তার টেস্ট। আরে ভেজে যদি একটা দুটো টেস্ট না করলাম তাহলে রান্না করা ব্যর্থ। এবার আদা টমেটো আর কাঁচা মরিচ দিয়ে গুঁড়ো মশলা কষিয়ে ভাজা আলু গুলো দিয়ে দিলাম। মসলাগুলোর সঙ্গে এমন মাখামাখি হয়ে গেল যেন , নতুন প্রেমের ছোঁয়া -- ইস কি আদিখ্যেতা। দিলুম তাই একটু গরম জল ঢেলে☺️ মোটেও আমায় ভিলেন ভাববেন না। জল দিতেই দেখুন কেমন সিংকিং সিংকিং ড্রিংকিং ওয়াটার করতে লাগলো 😀😀 এমন ঘুরে ঘুরে নাচতে লাগলো যে আমিই হেঁড়ে গলায় গাইতে লাগলাম "কি আনন্দ কি আনন্দ কি আনন্দ ,, দিবারাত্রি নাচে মুক্তি" ,,,, তা সেই নাচ দেখার বিশেষ সুযোগ হল না। নুন মিষ্টি চেক করে ওপরে ধনে পাতা ছড়িয়ে তাদের ঢেকে দিলাম । বাছারা একটু জিরিয়ে নিক , ততক্ষনে লুচি বানাই । ময়দা নিইনি আজ , আটা দিয়ে বানিয়েছি লুচি। তা নিন্দুকদের যা বলার বলতে দিন , আটার লুচি বা পুরী স্বাস্থ্যকর অপশন , আর ঠিকঠাক বানালে টেস্টও বেশ ভালো। যাইহোক , ওদিকে ছেলে চেঁচাচ্ছে , আমার পিকআপ ভ্যান এসে যাবে তাড়াতাড়ি দেবে খেতে । সেই মধুর বাণী শুনতে শুনতেই হাজির হলাম তার সামনে ফুলকো লুচি আর একবাটি ভালোবাসা নিয়ে। না তারপর আর কোনো চিল্লামিলি শোনা যায়নি ,,,,,, আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে ,,,😍😍
Life is like a dew drop, wavering at the pick of leaf. My blog- The kaleidoscopic window is trying to show stories from different walks of life, rediscover faded memories, talk to generations in a time laps and explore natural beauties from mountains to roaring seas in search of soul food. I am inviting you to come, to be with me to paint the world pink & blue, to be happy like a child does.
Saturday, February 22, 2020
Wednesday, February 19, 2020
অরণ্য ডাকছে
ঘরের জানলার পর্দা সরালে সামনেই বিশাল জঙ্গল , মনে হয় হাত বাড়ালেই ছুঁতে পারবো যেকোনো বন্য প্রাণীকে। পাখিদের অকারণ ডাকাডাকি, ঝিঁঝিঁ পোকার কীর্তন জঙ্গলে অর্কেস্ট্রার উপলব্ধি করায়। আমাদের কটেজের চারপাশে শুধু সেগুনের ভিড় আর রাস্তা পার হলেই আরো না জানি কত গাছ এসে ভিড় জমিয়েছে শাল, সেগুন, ইউক্যালিপটাস, অমলতাস। কী তাদের পাতার রঙের বাহার আর অমলতাসের হলুদ ফুল যেন এক ওপেন ক্যানভাস। যে যা চাইছে এক মুঠো রঙ দিয়ে যাচ্ছে। বর্ষা আসন্ন, তাই গ্রীষ্মের দাবদাহে কিছুটা কাহিল হয়ে পড়েছে প্রকৃতি। কিন্তু বাতাস নিয়ে এসেছে বৃষ্টির খবর, তাই "তার লাগি উন্মনা মন"। সামনের রাস্তা সিধা রানিক্ষেতের দিকে চলে গেছে, তাই মাঝে মাঝেই তীব্র বেগে গাড়ি চলে যাচ্ছে সাথে অকারণ হর্ন বাজিয়ে, জঙ্গলের নীরবতা ভঙ্গ করে ।
তবু নেমেছে ছায়া, দীর্ঘতর হয়েছে তার আকার। খাই এর ধারে একটা অস্থায়ী বেঞ্চে বসে আছি, সামনে বয়ে যাচ্ছে শীর্ণকায় কুশি নদী। নদীর ওপারে ঘন জঙ্গল আর পাহাড়। পলক না ফেলে সন্ধানী চোখ খুঁজে চলে বিশালকায় কোনো গর্বিত হস্তিনী বা ডোরা কাটা কালো হলুদে জার্সি পড়া সেই রয়্যাল কে। ঠান্ডা হাওয়া চোখে মুখে ঝাপটা মেরে যাচ্ছে, ঝিঁঝি পোকা সুযোগ পেয়ে আরো সরব হয়েছে। সব মিলে মিশে পরিবেশ অতি মনোহর। ক্লান্ত টিয়ার দল ডেকে ডেকে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে, শুকনো পাতা খসে পড়ার আওয়াজও এখন শুনতে পাচ্ছি।
রাতে বেরিয়েছিলাম গাড়ি নিয়ে। বেশ কিছুটা যাবার পর হঠাৎ গাড়ি থামাতে হলো, সামনে এক ঝাঁক হরিণ। spotted ডিয়ার বা চিতল ছিল, গাড়ির হেড লাইটের আলোয় ওদের মসৃন ত্বক চকচক করছিল। আচ্ছা এরাও কি নিজেদের ত্বক ভালো রাখতে দই খায় বা কোনো রূপটান দেয় 😇 বড় জানতে ইচ্ছা হয়। কিছু হঠকারী চালকের জন্য এমন দৃশ্য দীর্ঘস্থায়ী হলো না। আবার এগিয়ে চলা। কিছুটা যাবার পর একটা শুকনো জলধারা পেলাম । সেখানে আগে থেকেই একটা জিপ দাঁড়িয়ে ছিল। আমরাও দাঁড়ালাম। প্রথমে বেশ কয়েকজোড়া জ্বলন্ত চোখ নজরে এলো। অন্ধকারে চোখ ধাতস্থ হতে আর অন্য গাড়ির আলো পড়তে দেখলাম খান পাঁচেক সম্বর দাঁড়িয়ে সাথে একটি বাচ্ছাও। তারাও চুপচাপ দাঁড়িয়ে আমাদের পর্যবেক্ষণ করলো । আবার কিছুটা এগোতেই আবার একটা জলধারা , সেখানে দেখলাম এক বিশাল টাস্কর বা দাঁতাল কে। প্রথমে বোঝা যায়নি তার উপস্থিতি, নিজেকে ঝাড়ির আড়ালে রেখেছিল। ভালো করে বুঝতে বুঝতে অনেকটা কাছে চলে আসে । একটু ভয় তো পেয়েছিলাম বটেই। দ্রুত সেখান থেকে কোন আওয়াজ না করে বেরিয়ে যাওয়া হলো। রাতের জঙ্গলের আলাদা গন্ধ ।
৬/৬/২০১৮
সারা রাত ঘুমাতে পারিনি। ঘরের একদিকের দেওয়াল পুরো কাঁচের । পর্দা সরালেই জঙ্গল হাতছানি দেয়। রেস্ট হাউসের কুকুরটা মাঝে মাঝেই ডেকে উঠেছে। আর ততবার আমি পর্দা সরিয়ে দেখেছি ,,,যদি বিশেষ কারো দর্শন পাওয়া যায়। এভাবেই কখন পৌনে চারটে বেজে গেল । আবার সাজ সাজ রব। ঠিক চারটে বেরিয়ে পড়লাম আমরা চারজন আর ড্রাইভার ভাই পাপ্পু যোগী। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য পাপ্পু ভাই খুবই ভালো চালক ও সাথী। দূরের ও দুর্গম জায়গায় ভালো চালক পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার বটে।
চারিদিকে এখন আর বেশি অন্ধকার যেন। প্রতিটা মুহুর্তে মনে হচ্ছে এই বুঝি তার দেখা মেলে। পাহাড়ে আলো ফোটে খুব তাড়াতাড়ি। আবছা আলোয় জঙ্গল পাহাড় এর সে কি মায়াবী রূপ। মনে হচ্ছিল গাড়ি থেকে নেমে ছুটে গিয়ে প্রকৃতিকে আলিঙ্গন করি। পরমুহূর্তেই মনে পড়লো নিজের সাথে সাথে আমার সাথীদের ও বিপদগ্রস্ত করবো আমি, তাই কিছু ভাবনা মনের মনি কোঠাতেই থাক। একে একে দেখা হল বার্কিং ডিয়ার, স্পটেড ডিয়ার, সম্বর । অপেক্ষা ছিল হাতির। বেশি দেরি না করেই দেখা দিলেন তারা। পুরো পরিবার সমেত। ছোট দুটো সদস্য সবচেয়ে মন কাড়া । একটি ছিল কৈশোর কালের, দাঁত একটু বড় হয়েছে। তার সামনে আমাদের গাড়ি দাঁড়াতে তার বাবা কাকা কেউ একজন অসন্তোষ প্রকাশ করে, তাই দেখে সাহস পেয়ে খোকাবাবুও দুই কান ঝাপটিয়ে মাথা নাড়িয়ে চলে যেতে বললো। আমরা এগিয়ে গেলাম । দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি থেকে নেমে প্রাণ ভরে দেখলাম তাদের গজগামিনী চলন, রাজসিক আচরণ। আবার কিছুটা এগিয়ে যেতে পরিখার মধ্যে দুটি হাতি, দুটোই দাঁতাল গাছের ডাল ভেঙ্গে প্রাতরাশ করতে ব্যস্ত। আরো কিছু দূর যেতেই সেই চওড়া শুকনো জলধারা । এক বিশালকায় দাঁতাল একাই ঘুরছে। অনেক্ষন ধরে তাকে দেখলাম। হঠাৎ সে জঙ্গলে অন্তর্ধান হতে আমরাও এগোলাম। কে জানতো সে আগেই আমাদের রাস্তায় আসবে বলেই, গাড়ি কিছুটা এগোতেই দেখলাম পাশের জঙ্গল থেকে সেই দাঁতাল বেরিয়ে আসছে। আমাদের গাড়ি আগে পিছনে সে। আহা সে কি অভিজ্ঞতা 'জন্ম জন্মান্তরেও ভুলিব না।' বেশ কিছুক্ষণ আমাদের পিছু চলার পর সে রাস্তা বদল করলো।
ফিরে এলাম গেস্ট হাউসে, মাখন দিয়ে আলুর পরোটা আর অমলেট খেয়ে একটু আরাম করে নিলাম। সারা রাতের ক্লান্তি দু চোখে নেমে এলো ।
সন্ধ্যা নামার একটু আগে আবার আমরা বেরিয়ে পড়লাম । ধান গির গেট এর কাছে পৌঁছাতেই দেখি সবাই গাড়ি থামিয়ে দাঁড়িয়ে, রেঞ্জাররা ছোটাছুটি করছে, খোঁজ নিয়ে জানলাম এক পাল হাতি বেরিয়ে এসেছে রাস্তার উপর। গাড়ি থেকে নেমে এগিয়ে গেলাম। কি মন ভরানো দৃশ্য তিনটে শিশু হাতি নিয়ে অনন্ত পক্ষে ১২-১৪ জনের হাতিদল। রাস্তা ছেড়ে তারা পাশের জঙ্গলে নেমে ভোজনে মনোনিবেশ করতে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হলো। আমরা বহুক্ষণ দাঁড়িয়ে সে মনোরম দৃশ্য উপভোগ করলাম। এগিয়ে গেলাম আরো কিছুটা, অনেক চিত্রল ও সম্বর দেখলাম । ফিরে আসার সময় আবার হৈ হৈ কান্ড । কিছু ড্রাইভার খবর দিলো একটা দাঁতাল একটা গাড়িকে আস্তে করে ঠুকে দিয়েছে । তবুও এগিয়ে চললাম, গেস্ট হাউসে ফিরতে হবে । বেশ কিছুক্ষণ চলার পর সেই শুকনো জলধারার কাছে আবার সেই দাঁতাল, এবার দুটো। আলো আধারিতে ফটো তোলা যাচ্ছে না। ফ্ল্যাশ ব্যবহার করলে বন্য প্রাণীরা বিরক্ত হয়। যথাসম্ভব সাবধানে এগিয়ে গেলাম ওদের পাশ দিয়ে। একটা ঠান্ডা স্রোত যেন শিরদাঁড়া দিয়ে নেমে গেল। একেই বলে জঙ্গল মে দঙ্গল । যার ঘর সেখানে গিয়ে আমরা হুজজুতি করছি, তারা কেন তাহলে রাগবে না? বাইক চালকরা বিনা সাইলেন্সারে ভয়ংকর আওয়াজ করে চলে যাচ্ছে, অরণ্যের নিস্তব্ধতাকে খান খান করে। কি আনন্দ তারা পায় জানি না।
৭/৬/২০১৮
আজ আমাদের ফিরে যাওয়া। মন ভারাক্রান্ত । আমাদের মন খারাপ যেন জঙ্গলেও ছড়িয়ে পড়েছে, তাই বুঝি শুনি না পাখির ডাক, পাই না হরিণের দেখা, বাঁদরের উঁকি ঝুঁকি। জঙ্গল এ ঘুরতে গেলেই হবে না, জঙ্গল কে ভালোবাসতে হবে। নিজেদের শহুরে আবর্জনা ছড়িয়ে আসলে হবে না । আনন্দে আত্মহারা হয়ে চিৎকার করে তথাকথিত সভ্যমানুষ কাকে জানান দিতে চায় নিজের উপস্থিতি, জানিনা। অরণ্যের গন্ধ, নীরবতা কিছু না কিছু জানিয়ে যায়। জিম করবেট নই আমি, শুধু পড়েছি, উপলব্ধি করেছি । চেষ্টা করেছি প্রকৃতিকে নিখাদ ভালোবাসা টুকু ফিরিয়ে দিতে। আবার ফিরে আসবো, নিশ্চিত... কোন পাখি বা গাছ হয়ে ।
Friday, February 14, 2020
A Note - Unusual friendship
Soon, I am going to experience my 40+ spring. So, it means, I will be through my 40+ fall Autumn as well. Oh! That's a long way. But adding feathers in the cap doesn't mean I am getting old. Don't you know, the 40 is new 20. Yes! Yes! Yes! love, family, friends, enthusiasm, adventure, passion and faith put me in the right path. Every day is packed with surprises..some good n some not so good.
Friends have been a constant source of love and compassion and encouragement in my life, a very essential part of my being. So many friends ... different religions, countries, and ages. But the most special one is my husband. I met this hunky-dory man some 22 yrs ago and since then the friendship grown to many folds. He is my partner in crime- from teaching me to booze, to experience with weeds, taking a bike ride in the rain. There are more in the pot but better not to reveal. So we did all... together. He trusts me more than anyone, gives me freedom without clipping my wings. We had our share of fight, but which friendship doesn't have. So here, we are celebrating happy 22nd year of togetherness, friendship with chicken curry and rice, a typical Bengali Sunday brunch.
Sunday, February 9, 2020
La La Land - Minicoy
"To one who has been long in city pent,
'Tis very sweet to look into the fair
And open face of heaven,—to breathe a prayer
Full in the smile of the blue firmament.
Who is more happy, when, with heart's content
Fatigued he sinks into some pleasant lair" - John Keats
I sank my tired city soul in the arms of white sand of Minicoy. The water was so clear that even the Arabian sea could not make me cry. As if I was bathing in the glass of blue margarita. Wow, life can not be more beautiful as I look towards my family, were busy kayaking and making merry out of the limited time we had. I was in no mood to return to the mainland. Full of oxygen, no pollution, good people around us and good food...what can be a more perfect way to spend a holiday. Oh, yes I won't mind having a or few books of my favorite authors, good music and lots of sunscreens.
Minicoy, locally known as Maliku is the southernmost atoll of the archipelago of Lakshadweep, India. Administratively, it is a census town in the Indian union territory of Lakshadweep. The cultural traits of Minicoy differ from those of any other island in Lakshadweep. Manners, customs, lifestyle, and food are similar to those of the Maldives to the south of Minicoy and Malikubas. Minicoy islanders, like the nearby Maldive islanders, follow Islam.
MV Corals, MV Lagoons, MV Amindivi, MV Arabian Sea, MV Bharat Seema, MV Dweep Setu, MV Kavaratti, MV Lakshadweep Sea, and MV Minicoy are the important passenger ships connecting Lakshadweep with Kerala. The passage takes between 14 and 20 hours. We took the package from The Society for Promotion of Nature Tourism and Sports (SPORTS) and boarded the ship MV Kavaratti.
According to our package, we weren't able to stay on the island but for sure I want to come back here in an exclusive Minicoy package of SPORTS and that too in full moon night. SPORTS is maintaining an excellent Resort in Minicoy, next to the milky white seashore. I just couldn't hold my imagination from thinking myself and my family seating in the white sand and watching the full moon coming out of the cloud casket while the sun was still trying to embrace the blue lagoon and sank himself at the bottom of it. The pleasant wind and the well-orchestrated sound of nature takes one to a walk-in poetic lane.
"Blow gently over my garden
The wind of Southern sea
In the hour my love
Cometh and calleth me."
The Light House |
The Resort |
The Beach |
kayaking... it's free ...free :) |
Milky white sand |
A jetty for me only |
How to visit Minicoy
Nearest airport: Agati and
Cochin
Waterways: Well connected with main
Island. There are four passenger ships; MV Minicoy, MV Tippu Sultan,
MV Amindivi and MV Bharat Seema for Minicoy. High-speed water vessels are also
available from Agati Island, in fair seasons.
Best Season: September to April
end.
Where to Stay: Minicoy Island Beach Resort
Minicoy Festival package:
This is offered by SPORTS, the most trusted one in this island
tourism.
Follow the link:
Contact - mail@lakshadweepadventures.com
mail2lakshadweep@gmail.com
If you like my write up, Do not
forget to follow me for more, leave your feedback and feel free to share with
your friends with the hashtag #kaleidoscopicwindow.
@anindita
Sunday, February 2, 2020
Three Magic Herbs - A must have for your Body
Being a foody, I always need to
be extra cautious about nutrition and health issues. A portion of healthy food
is balanced with nutritional properties & taste. Here herbs play a pivotal
role. These succulent leaves add flavors, tastes, and colors to your platter.
We all know about coriander, cilantro, mint, parsley, sage, etc. and they are
very famous among chefs & foodies. But there are some magic herbs, which
are not so popular yet have exceptional medicinal value to keep us healthy. Too
much adulteration, pollution, and unhealthy foods gradually taking a toll on
our health and that's another reason to look for magic herbs to keep my family
strong. Today I will share with you some of my secrets for a healthy lifestyle.
Neem
Indian Pennywort or Thankuni
Centella Asiatica, commonly known
as Gotu Kola, Thankuni, Indian pennywort, Asiatic pennywort or Mandookparni, is
an herbaceous, frost-tender perennial plant in the flowering plant family
Apiaceae. It is indigenous to the Indian subcontinent, Southeast Asia, and
wetland regions of the Southeastern US. It is used as a culinary vegetable and
also as a medicinal herb. In Myanmar, Bangkok, Srilanka, India this herb is
used as a salad leaf, cold rolls, etc. They mix it along with other ingredients
like shallots, lime juice, bean sprouts, and coconuts. Some make juice and
chatni also with this aquatic herb. Some people cook the leaves with lentils,
pumpkin or use it even in fish curry. But, one thing to remember, the herb is
neither cooked with too much of spices nor overcooked. People prefer to eat it raw
because of its natural medicinal properties. It is recommended in the Ayurveda
that, the leaf has antioxidant properties along with amino acid beta carotene
fatty acid and phytochemicals. Therefore, it helps to clean your guts, make
your skin glow, re-boot your digestive system. It is advised to take as raw in
early morning empty stomach or any time of the day but not at all spicy. So
let's start bringing some Centella.
Tulsi or Basil
Ocimum basilicum
Study says, there are 50 to 150 varieties of
basil but not all of them are in use either in cuisine or as a medicinal plant.
Basil is an aromatic perennial herb and belongs to the mint family. Basil is
native to tropical regions from South East Asia to Central Africa. Mainly two
varieties are in use widely -- Sweet basil and Holy basil. We can see wide use
of sweet basil leaves in Italian cuisine and also in Thai, Indonesia &
Vietnamese cuisine. In diet, it provides sweetness, earthy flavor, nutrients
and works as antioxidant property. It is enriched with vitamin K and calcium.
Holy basil is being cultivated for traditional and medicinal uses. Even its
essential oil is also very much sought after. It is often called as Tulsi or
Tulasi. In the Indian subcontinent and southeast Asia, it is widely used for
therapeutic purposes. Traditional uses include natural remedies for common cold
and cough, snakebites and also act as preventive medicine in some cancer cases.
Even modern medicines have also acknowledged the medicinal properties of Tulsi.
Ocimum gratissimum
|
A very popular medicinal herb Neem comes from
the Neem tree. Neem tree belongs to the Mehgony family and grows in tropical
&sub tropical zone. It is native to India, Bangladesh, Pakistan, Srilanka,
Myanmar, and Malaysia. It can reach up to 50-115 feet and it is evergreen. Neem
has been an integral part of Ayurveda for over two millennia. It is used as
antibacterial, anti-fungal, anti-diabetic and sometimes as contraceptive &
sedative also. Earlier days, its twigs were being used as datum or natural
toothbrushes. Even today also, many people use it for tooth-related problems.
In season change, its leaves are used as antifungal and antibacterial remedies.
Neem oil is used in lotion, soap, shampoo, and other cosmetic products. Neem is
useful for damaging over 500 types of insects, mites, ticks, and nematodes, by
changing the way they grow and act. Neem is one of a kind tree whose every part
has medicinal properties. People chew raw neem leaves, use them in cooked
dishes. Its flower and fruits are also been used in some delicacies, though it
has a bitter taste. So next time, if you find a neem tree, grab some leaves,
wash them and then either chew or rub them against your skin-- either way it’s
good for health.
If you like my write up, Do not
forget to follow me for more. Would love to hear your feedback and feel free to share with
your friends with the hashtag #kaleidoscopicwindow.
Subscribe to:
Posts (Atom)